Artbox

জোহরা নাজির ফান্ডেশন

N/A Facebook Messenger Global Rank

জোহরা নাজির ফাউন্ডেশন গঠন তন্ত্র ধারা ঃ ০১ ঃ প্রতিষ্ঠানের নাম ঃ (ক) জোহরা নাজির ফাউন্ডেশন (বেসরকারী)। ইহাএকটি অরাজনৈতিক,অলাভজনক, সামাজিক, শিা ও সাংষ্কৃতিক উন্নয়নমূলক স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান। (খ) ১। জোহরা নাজির ফাউন্ডেশনের একটি মনোগ্রাম থাকবে । ২। একটি চতুস্কোণ বর্গের মধ্যে এটি বই ও আলোর শিখা থাকবে । ধারা ঃ ০২ ঃ প্রতিষ্ঠানের ঠিকানা ঃগ্রামঃ-জয়পুর,পোষ্টঃ-জয়পুর,উপজেলাঃ মণিরামপুর, জেলা- যশোর। ধারা ঃ ০৩ ঃ প্রতিষ্ঠানস্থাপনের তারিখ ঃ ৮ আগষ্ট,২০১২ ইং। ধারা ঃ ০৪ ঃ প্রতিষ্ঠানকর্ম এলাকা ঃ প্রতিষ্ঠানের কর্মত্রে ঃ- প্রথম পর্যায়ে যশোর জেলা, পরবর্তী পর্যায়ে ক্রমান্বয়ে সাধ্যানুসারে সমগ্র বাংলাদেশ। ধারা ঃ ০৫ ঃ প্রতিষ্ঠানধরণ ঃ ইহা একটি অরাজনৈতিক , অলাভজনক, সামাজিক, শিা ও সাংষ্কৃতিক উন্নয়নমূলক স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান। ধারা ঃ ০৬ ঃ প্রতিষ্ঠানল্য ও উদ্দেশ্য ঃ ০১। জোহরা নাজির স্মরণে বাৎসরিক দোয়া মাহফিল। ০২। সমাজের নানামূখী ইন্নয়ন মূলক কর্মকান্ড। ০৩। সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধির প্রচেষ্টা। ০৪ ইসলামী মূল্যেবোধ সৃষ্টিতে অনুপ্রেরণা কার। ০৫ সুস্থ রাধার সংস্কৃতির বিকাশ । ০৬ দেশের উন্নয়ন কর্মকান্ডে অংশগ্রহন । ০৭ গরীব ও মেধাবীদের বৃত্তি প্রদান । ০৮ মাদরাসাও স্কুল প্রতিষ্ঠান নির্মাণ । ০৯ রক্তদান কর্মসুচি পালন। ১০।বিভিন্ন জাতীয় দিবসে আলোচনা সভা ও র‌্যালী করা। ১১ রমজান মাসে ইফতার মাহফিল ও রমজানের তৎপর্য নিয়ে আলোচনা সভার আয়োজন করা । ১২ । ইয়াতিম ও দৃস্থ্য অসহায় মানুষের সহযোগিতা প্রদার করা । ১৩ । সাধরণ মানুঘের মধ্যে পাঠভ্যাস গড়ে তোলার উদ্দেশ্যে এলাকায় পাঠাগার স্থাপন , দেশ-বিদেশী পুস্তক সংগ্রহ ও সরবরাহ এবং তা পরিচালনা করা।
১৪ । বিাভন্ন কর্মের সফল মানুষের সয়বর্ধনা প্রদান ।
১৫ । জাতি -ধর্ম -বর্ন নির্বেশেষে সকল মানুষের আর্তমানবতার সেবায় সমর্পিত অরাজনৈতিক , অসাম্প্রদায়িক,অবাণিজ্যিক, দাতব্য, স্বেচ্ছাসেবী সমাজ কল্যানণ সংস্থা । ধারা ঃ ০৭ ঃ সদস্য হওয়ার যোগ্যতা ঃ প্রতিষ্ঠানকার্য এলাকায় বসবাসকারী কমপে ১৮ বা তদুর্ধ বয়স্ক, সৎ চরিত্রবান এবং সামাজিক চেতনাবোধ সম্পন্ন বাংলাদেশী নাগরিক এই সংস্থার সদস্য হওয়ার যোগ্য বলিয়া বিবেচিত হইবেন। পুর”ষ বা মহিলা উভয়েই এই সংস্থার সদস্য হতে পারবেন। ধারা ঃ ০৮ ঃ সদস্য হওয়ার অযোগ্যতা ঃ আদালত কর্তৃক দোষী সাব্যস্ত ও সাজা প্রাপ্ত হলে,দেউলিয়া বা পাগল হলে, রাষ্ট্র বিরোধী কাজে লিপ্ত থাকলে এবং সংস্থার নীতিমালা ভঙ্গ বা গঠনতন্ত্রের পরিপন্থি কাজ করলে সদস্য পদের জন্য অযোগ্য বলে বিবেচিত হবেন।
ধারা ঃ ০৯ ঃ সদস্য চাঁদা ঃ সদস্য/সদস্যাদের মভর্তি ফি ১৫/= (পনের) টাকা। কার্যকরী পরিষদের সিদ্ধান্ত এবং নিবন্ধন কর্তৃপরে পূর্ব অনুমোদনক্রমে এই হার বেশী / কম হতে পারে। ধারা ঃ ১০ ঃ সদস্য হওয়ার নিয়মাবলী ঃ সংস্থার নিয়মাবলী মানিয়া চলিতে সম্মত থাকিয়া যে কেহ সদস্য হওয়ার জন্য সভাপতির বরাবরে সংস্থা কর্তৃক নির্ধারিত ফরমে আবেদন পত্র দাখিল করিলে এবং কার্যকরী পরিষদ কর্তৃক তাহা অনুমোদিত হইলে প্রার্থীত সদস্যপদ প্রদান করা যাইবে । ধারাঃ ১১ঃ সদস্যপদ ও উহার শ্রেণি বিভাগ ঃ এই সংস্থায় মোট ৪ (চার) প্রকার সদস্য থাকিবে।যথা-(১)সাধারণ সদস্য(২)আজীবন সদস্য (৩)দাতা সদস্য (৪)প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। ১। সাধারণ সদস্য ঃ ধারা ৭ মোতাবেক যোগ্যতা সম্পন্ন ব্যক্তি যিনি ধারা ৯ এবং ধারা ১০ মোতাবেক সদস্য হবেন তিনি সাধারণ সদস্য হিসেবে বিবেচিত হবেন ।২। আজীবন সদস্য ঃ যদি কোন ব্যক্তি সংস্থার নামে ৫০০০ /=(পাঁচ হাজার )টাকা অথবা সমপরিমান অর্থের মালামাল দান করেন তবে তিনি আজীবন সদস্য হিসেবে গন্য হবেন ।আজীবন সদস্যদের ভোটাধিকার থাকবে এবং তারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন।আজীবন সদস্যগণ ফাউণ্ডেশনের প হইতে বিশেষ সম্মানের অধিকারি হইবেন ।ধারা ৭এবং ধারা ১০ এর নিয়ম তাদের জন্য প্রযোজ্য হবে ।
৩। দাতা সদস্য ঃ যদি কোন ব্যক্তি এককালীন ১০,০০০/=(দশ হাজার )টাকা অথবা সমপরিমান অর্থের মালামাল (স্থাবর/অস্থাবর) সংস্থার নামে জনকল্যানমূলক কাজে ব্যয় করার জন্য দান করেন তবে তিনি দাতা সদস্য হিসেবে গণ্য হবেন। দাতা সদস্যদের ভোটাধিকার থাকবে এবং তিনি নির্বাচনে অংশ গ্রহন করতে পারবেন ।উন্নয়নের লে তাদের উপদেশ ও পরামর্শ বিবেচনা করা যাবে এবং সংস্থার প থেকে তিনি বিশেষ সম্মানের অধিকারী হবেন । ৪। প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ঃ প্রতিষ্ঠান গঠনে যারা উদ্যোগ গ্রহন করেছিলেন এবং যারা নিবন্ধিকরণের সময় :বি” ফরমে স্বার করেছেন তারা প্রতিষ্ঠাতা সদস্য হিসেবে গন্য হবেন ।প্রতিষ্ঠাতা সদস্যগণ নিয়মিত চাঁদা প্রদান করবেন ।তারা ভোটাধিকার প্রয়োগ ও নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন ।প্রতিষ্ঠাতা সদস্যগণ স্বেচ্ছায় পদত্যাগ না করলে তাদের সদস্য পদ বাতিল করা যাবে না। ধারাঃ ১২ঃ সদস্যপদ বাতিলের কারণঃ ০১। বিনা নোটিশে পরপর ৩ টি সভায় অনুপস্থিত থাকলে । ০২। গঠনতন্ত্রের পরিপন্থীকার্যকলাপে লিপ্ত থাকলে । ০৩। মৃত্যুবরণ করলে । ০৪। আদালত কর্তৃক দোষী সাব্যস্ত হলে । ০৫। দেউলিয়া কিংবা পাগল হলে ।

ধারা ঃ ২৭ ঃ গঠনতন্ত্র সংশোধন বা পরিবর্তন ঃ গঠনতন্ত্রের কোন ধারা বা উপধারা পরিবর্তন,সংযোজন,সংকোচন অথবা বিয়োজনের প্রয়োজন দেখা দিলে প্রথমে কার্যকরী পরিষদের সভায় যে সমস্ত বিষয়ে আলোচনান্তে সিদ্ধান্ত গ্রহন পূর্বক একটি পূর্ণাঙ্গ সংশোধিত খসড়া সংবিধান প্রস্তুত করতে হবে এবং সাধারণ সভায় অনুমোদনের জন্য দাখিল করতে হবে ।সাধারণ পরিষদের মোট সদস্যের ২/৩ অংশ সদস্যদের উপস্থিতে গঠনতন্ত্রের সংশোধন বিষয়ে অনুমোদন গ্রহন করে চ’ড়ান্ত অনুমোদনের জন্য নিবন্ধীকরণ কর্তৃপরে নিকট উপস্থাপন করতে হবে । নিবন্ধন কর্তৃপরে চুড়ান্ত অনুমোদনের পর তা কার্যকর হবে। ধারা ঃ ২৮ সংস্থার বিলুপ্তি ঃ জোহরা নাজির ফাউন্ডেশন সর্বদা চলমান থাকবে । সমাজের আর্থ সামাজিক উন্নয়নে সর্বদা ব্রতী হবে। উন্নয়নের ক্রম বিকাশের ধারা এগিয়ে যাবে। কোন ব্যাক্তি প্রতিষ্ঠান কিংবা সংস্থার বিলুপ্তি ষাধন বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারবেনা । যদি কোন কারন বসতঃ এই সংস্থার বিলুপ্তির প্রশ্ন দেখা দেয় তাহলে সকল শ্রেনীর সর্বোমোট ৩/৫ সদস্য রেজিষ্ট্রেশন কর্তৃপরে নিকট সংস্থার বিলুপ্তি চাইলে লিখিত ভাবে আবেদন করবেন। রেজিষ্ট্রেশন কর্তৃপ বা তার মনোনিত কোন কর্মকর্তা দ্বারা বিষয়টি সরোজমিনে তদন্ত করে প্রয়োজন বোধে সংস্থার বিলুপ্তি ঘোষনা ন্যায় সজ্ঞত হলে সংস্থার সকল দায় দেনা পরিশোধন্তে সংস্থার যাবতীয় স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তি সরকারের অনুকুলে চলে যাবে ।

ধারা ঃ ২৯ ঃ আইনগত বিধান ঃ অত্র গঠনতন্ত্রে যা কিছু উল্লেখ থাকুক না কেন সংস্থাটি ১৯৬১ সনের ৪৬ নং অধ্যাদেশের আওতায় এবং দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী সকল কার্যাদি পরিচালিত হবে ।অন্যান্য কার্যক্রম সংশ্লিষ্ট কর্তৃপরে অনুমোদন ক্রমে পরিচালিত হবে । সমাপ্ত

Chat  on Messenger  on Messenger

Need a chatbot for your business?

Explore ManyChat chatbot templates for Messenger on the Botmakers marketplace

Vote for জোহরা নাজির ফান্ডেশন